নামায পড়ার সময়ই দিল্লি পুলিশের লাথি!
নামায পড়ার সময়ই দিল্লি পুলিশের লাথি!
Lmnews100:দিন দর্পণর্প, নয়াদিল্লি: সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে একটি সাংঘাতিক ভিডিয়ো। যা দেখে আঁতআঁ কে উঠেছে অনেক নেটিজেন।
তাতেই সাসপেন্ড হতে হল দিল্লি পুলিশের এক কনস্টেবলকে। শুক্রবার দিল্লির ইন্দ্রলোক এলাকায়
তাতেই সাসপেন্ড হতে হল দিল্লি পুলিশের এক কনস্টেবলকে। শুক্রবার দিল্লির ইন্দ্রলোক এলাকায়
রাস্তায় জুম্মা জু র নামায পড়ছিলেন
মুসলিম সম্প্রদায়ের এক দল মানুষ। সেখানেই তাদের রাস্তা থেকে তোলার জন্য ঘটনাস্থলে আসে একদল পুলিশ কর্মী। এক পুলিশ
কর্মীকে লাথি মারতেও দেখা যায়। যা সোশ্যাল মিডিয়ায় নিমেশেই ভাইরাল হয়ে যায়। অনেকেই সমালোচনা করেছেন দিল্লি পুলিশের।
মুসলিম সম্প্রদায়ের এক দল মানুষ। সেখানেই তাদের রাস্তা থেকে তোলার জন্য ঘটনাস্থলে আসে একদল পুলিশ কর্মী। এক পুলিশ
কর্মীকে লাথি মারতেও দেখা যায়। যা সোশ্যাল মিডিয়ায় নিমেশেই ভাইরাল হয়ে যায়। অনেকেই সমালোচনা করেছেন দিল্লি পুলিশের।
দিল্লির ইন্দ্রলোকের ঘটনা দ্রুতদ্রু
ছড়িয়ে পড়ে। ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পুলিশ কর্মীর আচরণ নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন। যদিও পুলিশের লাথি খেয়ে সংখ্যালঘু
সম্প্রদায়ের মানুষ দ্রুতদ্রু সেখান থেকে উঠে যায়। কিন্তু পরে দিল্লি পুলিশের অভিযানের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সামিল হন তারা। এই ঘটনার
তীব্র সমালোচনা করেছেন অনেকে। যার মধ্যে রয়েছে কংগ্রেস নেতা সুপ্রিয়া শ্রীনাথ। তিনি বলেছেন, অমিত
শাহের দিল্লি পুলিশের
নীতি হল শান্তি, সেবা, ন্যায়বিচার, অধ্যাবসারে সঙ্গে কাজ করা। নেটিজেনদের মতে, তিনি কটাক্ষ করেই এমন কথা লিখেছেন।
অন্যদিকে কংগ্রেস নেতা ইমরান প্রতাপগড়ি ঘটনার নিন্দা করেছেন। তিনি বলেছেন, দিল্লি পুলিশকে
অবশ্যই সেই পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে হবে, যিনি নামায পড়া মুসলমানদের লাথি মেরেছেন। এই ঘুণা মেনে
নেওয়া যায় না বলেও তিনি দাবি করেছেন। নামাযের ভিডিয়ো ভাইরাল হওয়ার পরই মুসলিম সম্প্রদায়ের একাংশ ইন্দ্রলোক এলাকায়
অন্যদিকে কংগ্রেস নেতা ইমরান প্রতাপগড়ি ঘটনার নিন্দা করেছেন। তিনি বলেছেন, দিল্লি পুলিশকে
অবশ্যই সেই পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে হবে, যিনি নামায পড়া মুসলমানদের লাথি মেরেছেন। এই ঘুণা মেনে
নেওয়া যায় না বলেও তিনি দাবি করেছেন। নামাযের ভিডিয়ো ভাইরাল হওয়ার পরই মুসলিম সম্প্রদায়ের একাংশ ইন্দ্রলোক এলাকায়
রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানায়। পাশাপাশি সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে এই ঘৃণ্য ঘৃ ভিডিয়োটি। যদিও দিল্লি পুলিশের
ডিসিপি উত্তর মনোজ মীনা বলেছেন, বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সংশ্লিষ্ট পুলিশকর্মীর হাতেই ছিল পুলিশ
পোস্টের দায়িত্ব। তাকে ইতিমধ্যেই বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন।
দিল্লির 'ব্যস্ততম' রাস্তায় বসে শুক্রবার নমায পড়ছিলেন অনেকে। এরপর ২ পাতায়
Send message...
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন